চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীর হ'ত্যা মাম'লার চার্জশিটভুক্ত আ'সামি আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে রাজধানীর গু'লশান গ্রে'ফতার করেছে র্যাব'।
মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর গু'লশানের ২৫/বি ফিরোজা গার্ডেন নামের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রে'ফতার করে র্যাব'।
আশীষ রায় চৌধুরী নায়ক সোহেল চৌধুরী হ'ত্যা মাম'লার অ'ভিযোগপত্রভুক্ত ১ নম্বর আ'সামি। তিনি একাধিক বেসরকারি এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন পদে ছিলেন। সর্বশেষ তিনি জিএমজি এয়ারলাইনসের প্রধান পরিচালন কর্মক'র্তা (সিওও) ছিলেন।
রাত ১০টা ৫০ মিনিটে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বি'ষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব' সদর দফতরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, আমা'দের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বাসাটিতে অ'ভিযান চালানো হয়। এ সময় দুই নারীকেও গ্রে'ফতার করা হয়েছে।
আরো পড়ুন> যে প্রতিশোধ নিতে নায়ক সোহেল চৌধুরীকে গু'লি করে হ'ত্যা
র্যাব' সূত্রে জানা যায়, অ'ভিযুক্ত আশিষ রায়ের বাসায় বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি ম'দের প্রচুর বোতল পাওয়া গেছে। দামি দামি এসব ম'দের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে আশিষ বাসায় মিনি বার গড়ে তুলেছেন। তার এই মিনি বার থেকে প্রায় ১৯-২০টি দেশি-বিদেশি নানা ব্র্যান্ডের ম'দের বোতল জব্দ করা হয়েছে। নিজের মিনি বারে বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে নিয়মিত ম'দের আসর বসাতেন গ্রে'ফতার আশিষ।
এছাড়া তার মিনি বারে শিশা সেবনের নানা উপকরণও পাওয়া গেছে বলে র্যাব'ের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
গ্রে''প্ত ার হওয়া আশিষের বাসা থেকে নানা ব্র্যান্ডের ম'দের বোতল জব্দ করা হয়েছে
উল্লেখ্য, চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর বনানীর ক্লাব ট্রামসের নিচে গু'লি করে হ'ত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় তার বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গু'লশান থা'নায় মাম'লা করেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ডিবি পুলিশ ৯ জনের বিরু'দ্ধে অ'ভিযোগপত্র দেয়। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ওই মাম'লায় অ'ভিযোগ গঠন করা হয়।
Leave a Reply